একটি ক্ষুধার্ত পেট যেন একটি কবিতা,যেথা উঠে ধ্বনি আক্ষেপ সবিতা।
একটি ক্ষুধার্ত পেট যেন বয়োবৃদ্ধ,যে করে চলেছে সুখের শ্রাদ্ধ।
একটি ক্ষুধার্ত পেট যেন হিংস্র বাঘ,সব খেয়ে ফেলতে চায় যত বাধা থাক।
একটি ক্ষুধার্ত পেট যেন ধর্ষিতা নারী,কেউ শোনে না তার আহাজারি।
একটি ক্ষুধার্ত পেট করে বাড়াবাড়ি,বিধাতার সাথে তার যত আড়ি।
ক্ষুধার্তের চোখে নেই আলো,পৃথিবী যেন নিকষ কালো।
ক্ষুধার্ত পেট জানে ক্ষুধার মর্ম,যেন চিরে খাচ্ছে শরীরের চর্ম।
ক্ষুধার্ত বিমুখ কর্ম,তবু ক্ষুধার্ত বৈ কেউ বুঝে না তার মর্ম।
ক্ষুধাময় পৃথিবীতে সুধাময় সবি,তবু কেউ আকঁলো না ক্ষুধার্তের ছবি!।
তবু হায় ক্ষুধার্তের ব্যথা রচিবে তাই,ক্ষুধার্ত বেচেঁ রয়ে যায়।
অনেক কষ্টে হায় বড় অবহেলে ভাই,ক্ষুধার্ত পেট বেচেঁ রয়ে যায়।
যদিও ব্যক্তি ক্ষুদ্র তথাপি আমি ভদ্র, কি বিশ্বাস হচ্ছে না বুঝি? ব্যবহারই বলবে আমি বামুন না শুদ্র।